এসময় ১ মাসের মধ্যে ভোটার লিস্ট হালনাগাদ ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে নির্বাচনের সময়সীমা নিশ্চিত করা এবং অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহ থেকে বৃত্তির জন্য আবেদন গ্রহণ ও নভেম্বরের মধ্যে শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ বৃত্তি দেওয়ার দাবি জানায় সংগঠনটি।
সংবাদ সম্মেলনে জবি শিবিরের সভাপতি মো. রিয়াজুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা যমুনায় আন্দোলন করার সময় বৃত্তির ব্যবস্থা করার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়।
এতদিন কেটে যাওয়ার পরও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন একটা টাকাও দিতে পারে না। আমরা আমাদের ধৈর্যের শেষ সীমায় পৌঁছে গিয়েছি। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আমাদের নির্দিষ্ট সময়সীমা দিতে পারেনি। অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহের ভেতরে বিশেষ বৃত্তির আবেদন সম্পন্ন করতে হবে।
তিনি আরো বলেন, ‘আমরা চাই যেন শিক্ষার্থীদের নির্বাচিত প্রতিনিধিরা তাদের তাদের দাবিদাওয়া তুলে ধরতে পারে। জকসু নির্বাচনের জন্য একজন শিক্ষক ও একজন আইন কর্মকর্তা নিয়োগ দিতে হবে, যারা এ বিষয়ে আমাদের হালনাগাদ তথ্য দিতে পারবে। জবি শিবির বুঝে গেছে জকসু ও বৃত্তি আদায়ে ভালো কথায় কাজ হবে না।’
শুরুতে দেয়াল লিখন, সংশ্লিষ্ট দপ্তরের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক ও মানববন্ধনের মতো কর্মসূচি নেওয়া হবে। ১ সপ্তাহের ভেতর আমাদের দাবি না মানলে আরো কঠোর আন্দোলনে যাব আমরা।’